দীর্ঘ ১৩ বছর পর আবারও আলাদাভাবে বৃত্তি পরীক্ষায় বসেছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা।২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর এর ভিত্তিতেই বৃত্তি দেয়া শুরু হয়। কিন্তু গত দুই বছর পরীক্ষা না হওয়ায়, বন্ধ হয়ে যায় প্রাথমিক ও জুনিয়র বৃত্তি।
শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ১০টার দিকে শুরু হয়ে এ পরীক্ষা চলে বেলা ১২টা পর্যন্ত।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে ২৫ নম্বর করে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। দুই ঘণ্টার বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে প্রাথমিকের ২০ শতাংশ শিক্ষার্থী।
জানা গেছে, এবার বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে প্রায় ছয় লাখ শিক্ষার্থী। বৃত্তি পাবে ৮২ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে ৩৩ হাজার এবং সাধারণ গ্রেডে ৪৯ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেয়া হবে।
সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের ওপর পরীক্ষার চাপ কমাতে নানা মহল থেকে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করার দাবি উঠলেও গত ২৮ নভেম্বর হুট করেই আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় আবারও এক যুগের আগের সেই বৃত্তি পরীক্ষা পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। বলা হয়, মোট শিক্ষার্থীর ২০ শতাংশকে বসতে হবে এই পরীক্ষায়।